মানসিক বিকাশ
শিশু কিশোদের মানসিক বিকাশ অত্যন্ত গুরুত্বর্পূণ বিষয়। যেমন অভিজ্ঞতার উত্থান, অভিব্যক্তি, বোঝাপড়া এবং জন্ম থেকে আবেগের নিয়ন্ত্রণ এবং শৈশব , কৈশোর,যৌবন জুড়ে এই ক্ষমতাগুলির বৃদ্ধি এবং পরিবর্তন আবেগের বিকাশ স্নায়বিক, জ্ঞানীয় এবং আচরণগত বিকাশের সাথে একত্রে ঘটে এবং একটি নির্দিষ্ট সামাজিক এবং সাংস্কৃতিক প্রেক্ষাপটের মধ্যে আবির্ভূত হয়।সমাজে মানুষ হিসেবে চলতে হলে মানসিক বিকাশ প্রতি খেয়াল রাখতে হবে। বিশেষ করে শিশু থেকে ১৯ বছর পর্যন্ত মানসিক বিকাশের গুরুত্বপর্ণ সময়।
শিশু কিশোরদের মানসিক বিকাশ গুরুত্ব অনেক বেশী,শিশু কাল থেকে বেড়ে উঠার জন্য মায়ের ভুমিকা সবচেয়ে বেশি,শিশু বেড়ে উঠার সময় খেয়াল রাখাতে হবে শাররীক বিকাশের সাথে মানসিক বিকাশ কত টুকু হচ্ছে দেখতে হবে মানসিক বিকাশের ক্ষেত্রে পরিবার ,সমাজ,প্রকৃতি পরিবেশের মাঝে গুরে বেড়াতে হবে। যেমন একটা শিশু কে নিয়ে হাটঁতে বের হলে,তখন এই শিশু অনেক প্রশ্ন করে যেমন আপনি রাস্তা দিয়ে হাটঁতে বের হয়েছেন,রাস্তাটা কেন হইলো,কিভাবে কে তৈরী করছে কি জন্য করছে,মানুষ কেন হাটেঁ নানা বিধ প্রশ্ন,আপনি সঠিক উত্তরটা তাকে দিতে হবে এক্ষেত্রে বিরক্ত হওয়া যাবেনা,তার মানে মানসিক বিকশের ক্ষেত্রে বাঁধা হবে।একটা শিশু জানার আগ্রহটা অনেক বেশী,এজন্য শিশু কি বলতে চায় তার কথাটা শুনতে হবে সঠিক উত্তরটা দিতে হবে।
মানসিক বিকাশের ক্ষেত্রে একজন ডাক্তারে সাথে কথা বলে জানা যায় শিশু কে মানসিক ভাবে গড়ে তুলতে হলে মা বাবা কে বেশী খেয়াল রাখতে হবে, শিশুদের খেলনা দিতে হবে,সেটা সৃজনশীল অবিষ্কার ধরনের,আর একটু খেয়াল করলে দেখবো যেমন আপনি একটা গাড়ি দিয়েছেন সেটা খুলে প্রত্যেক অংশ আলাদা করে পেলেছে, সে জানতে চায় কিভাবে এটা চলে,কেন চলে, কি দিয়ে চলে।
একটা শিশু কে মানসিক ভাবে গড়ে তুলতে হলে সে কি চায়,কি করতে ভালোবাসে,কার সাথে খেলা করতে চায়.ছবি আঁকতে পছন্দ করে,না আবিষ্কার ধর্মী খেলনা দিয়ে খেলতে চায়,এসব বিষয়গুলো বিশেষ করে মাকে খেয়াল রাখতে হবে।এক্ষেত্রে শিশু বিপরীতে কোন কিছু করা যাবেনা যেটাতে মানসিক ভাবে বাধাঁ পড়ে।
আমরা ছুাটির ঘন্টার মাধ্যমে চেষ্টা করবো।