সামাজিক ভাবে গণমানুষের সাহিত্য, শিল্প কলা, সংগীত, নৃত্য, ভোজনরীতি, পোশাক,চালচলন আনন্দ উৎসব ইত্যাদির বোঝানো হয়। একটা দেশের এবং জনগোষ্ঠির শিল্পকলা শিষ্টাচার, পোষাক, ভাষা, ধর্ম, আচার, শিল্পের সংস্কৃতিকে বলা হয়েছে “একটি সমগ্র সমাজের জীবনধারা।
বাংলাদেশের সংমিশ্রিত সংস্কৃতিতে ইসলাম ধর্ম, হিন্দুধর্ম, বৌদ্ধধর্ম এবং খ্রিস্টান ধর্মের প্রভাব রয়েছে।এটি সঙ্গীত, নৃত্য, নাটকসহ বিভিন্ন রূপে প্রকাশ পায়; শিল্প নৈপুণ্য; লোককাহিনী লোককথা; ভাষা সাহিত্য; দর্শন ধর্ম; উৎসব উদযাপন। বাংলাদেশের সকল ধর্ম বর্ণ নিয়ে আমাদের সংস্কৃতি
সংস্কৃতি সমাজিক সভ্যতার বাহন। মানুষ সামাজিক জীব সমাজে বসবাস করি প্রত্যেক মানুষ বিভিন্ন সামাজিক কর্মকান্ড নিয়ে পরিচালিত হলো সংস্কৃতি যেমন আদিম সমাজ থেকে বর্তমান সময় পর্যন্ত সভ্যতার উৎপত্তি, ক্রমবিকাশ ও উৎকর্ষসাধনে সংস্কৃতি অগ্রণী ভূমিকা পালন করেছে।আমরা এক কথায় বলতে পারি মানুষের জীবনপদ্ধতি সংস্কৃতি। সমাজের সংস্কৃতি বলতে সমাজের প্রচলিত জীবন প্রণালীকে বুঝানা হয় থাকে।
সামাজিক ভাবে গণমানুষের সাহিত্য, শিল্প কলা, সংগীত, নৃত্য, ভোজনরীতি, পোশাক,চালচলন আনন্দ উৎসব ইত্যাদির বোঝানো হয় ,বাংলাদেশের বাঙালিদের রয়েছে, শত শত বছরের ইতিহাস ও ঐতিহ্য। বাংলাদেশের বাঙালি সংস্কৃতি স্বকীয় বৈশিষ্ট্যের কারণে স্বমহিমায় উজ্জ্বল।
বাংলাদেশের সংস্কৃতিকেই বোঝানো হয়। এটি কয়েক শতাব্দী ধরে বিবর্তিত হয়েছে এবং বাংলাদেশের বিভিন্ন সামাজিক গোষ্ঠীর সাংস্কৃতিক বৈচিত্র্যকে অন্তর্ভুক্ত করেছে। আদিম সমাজ থেকে বতর্মান সমাজ ব্যবস্থার মধ্যে ক্রমবিকাশের মাধ্যমে এই সমাজ সৃষ্টি।এই সমা্জ এই হলো সংস্কৃতি
মানবাধিকার বাঙালি সংস্কৃতির সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ অংশ এবং এটি বাঙালি সংস্কৃতির বিকাশে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
এটি কয়েক শতাব্দী ধরে বিবর্তিত হয়েছে এবং বাংলাদেশের বিভিন্ন সামাজিক গোষ্ঠীর সাংস্কৃতিক বৈচিত্র্যকে অন্তর্ভুক্ত করেছে।মানুষ সামাজিক এবং উত্তরাধিকার সুত্রে যেসব কলাকৌশল,ধ্যান ধারণা, ন্যায়বোধ, আচার-আচরণ, অভ্যাস ও জ্ঞান লাভ করে তাকে বিজ্ঞানে সংস্কৃতি বলা হয়।আমরা এই আধুনিক যুগে খুব সহজভাবেই মনে করে মানবজীবনের সবকিছু নিয়েই সংস্কৃতি গড়ে উঠে।সংস্কৃতি ছাড়া কোন জনগোষ্ঠী দেখা যায় না।
বাংলাদেশ পৃথিবীর সমৃদ্ধ সংস্কৃতির ধারণকারী দেশগুলোর মধ্যে সংস্কৃতি হলো সমাজে বসবাসকারী মানুষের সম্পূর্ণ জীবন প্রণালীর পরিপূর্ণ চিত্র।