ফুটবল খেলার মাঠ সীমিত শাররীক,মানসিক বিকাশে শিশুদের কিশোরদের বাধাঁ।

ফুটবল খেলার মাঠ সীমিত শাররীক,মানসিক বিকাশে শিশুদের কিশোরদের বাধাঁ।

শহরের সীমিত মাঠ ,অপরিকল্পিত নগরায়নের গ্রাসে হারিয়ে যাচ্ছে শহরের মাঠ-ঘাট।আধুনিকতার ছোঁয়ায় পরিবর্তন এসেছে মানুষের নিত্যকার জীবনবোধে। নগরায়ণের প্রভাবে মানুষ প্রতিদিন বিসর্জন দিচ্ছে নিজেদের নির্মল আনন্দগুলো। বাস্তুবাদী দুনিয়ায় মানুষ যান্ত্রিক জীবনে অভ্যস্ত হচ্ছে দিন দিন।তারই ধারাবাহিকতায় নিষ্পাপ শিশু-কিশোরদের জীবনকেও সংকীর্ণ করেছি আমরা।ফলে আজকের শিশু-কিশোরাই বঞ্চিত হচ্ছে আনন্দ উল্লাস থেকে।

বাংলাদেশের শহরে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের মাঠগুলোও অনেকখানি সীমিত। বিভিন্ন সংবাদমাধ্যমে উঠে আসা তথ্য থেকে জানা যায়, চট্টগ্রামে প্রায় ৮০ভাগ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের মাঠ নেই। অধিকাংশ প্রাইভেট শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের মাঠ থাকে না।খেলাধুলার জন্য যেমন মাঠ নেই, বিনোদনের জন্যও উপযোগী কোনো কার্যক্রম থাকে না। আছে শুধু একঘেয়েমি পড়া। শহরের স্কুলগুলোর একঘেয়ে পড়াশোনা ও অসুস্থ প্রতিযোগিতা শিশুদের সুস্থ বিনোদনের অন্তরায়,ফলে শিশু-কিশোরাই শিক্ষা প্রতিষ্ঠানেও উপযোগী খেলাধুলা ও বিনোদনের সুযোগ থেকে বঞ্চিত হচ্ছে। ফলে শিশু কিশোদের শারীরিক বিকাশ,মানসিক বিকাশ হচ্ছে কম।

তাই আমরা  শিশু কিশোরদের শারীরিক ভাবে  রক্ষা করতে হলে খেলাধুলার বিকল্পন অন্য  কিছু নেই।