শিক্ষা জীবন মানে প্রাইমারি স্কুল ,হাইস্কুল, কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয়,শিক্ষাজীবন হয় আরও বেশি চমৎকার যদি মিলে শিক্ষার্থীবান্ধব শিক্ষকের সান্নিধ্য।
জন্মের পর একটি শিশুকে বাবা-মায়ের হাতে খড়ি শুরু পাশাপাশি শিক্ষকরা যা শেখান তাই সে রপ্ত করে। শিশুরা ধীরে ধীরে যেমন বড় হয় তেমন করে ধীরে ধীরে শিক্ষকদের প্রতি তাদের ভরসা বাড়তে থাকে। একপর্যায়ে দেখা যায়, বাবা-মায়ের থেকেও শিক্ষার্থীরা শিক্ষকদের দেখানো পথ বেশি করে অনুসরণ করছে। প্রতিটি মানুষ দেশের সম্পদ।প্রত্যেক শিক্ষার্থী শিক্ষকে সম্পদ মনে করতে হবে, এই সম্পদ তৈরি হয় শুধু শিক্ষক নামক মহান মানুষের হাতে। এই মহান মানুষ গুলোই তেরী করছে সমাজ দেশ বিশ্বমানবতার সৃষ্টি করার রুপকার, সমাজের সব অন্যায়, অপকর্ম, অসাধুতা সবই রোধ করা সম্ভব শিক্ষকের শিক্ষা দিয়ে। এজন্যই বলা হয়ে থাকে মানুষ গড়ার কারিগর হলো শিক্ষক।
শিক্ষকরা হচ্ছেন মানুষ গড়ার কারিগর। যার কাছে কোন স্বার্থছাড়া নিঃস্বার্থভাবে নিজেকে উৎসর্গ করেন শিক্ষার্থীদের মাঝে যারা বিভিন্ন বিষয়ে পাঠদান থেকে আরম্ভ করে সমাজে মানুষ হিসেবে গড়ে তুলতে আমাদের কে জ্ঞানের পরিধি বাড়াতে সাহায্য করেন সেই নিঃস্বার্থভাবে অক্লান্ত পরিশ্রম করে যাওয়া শিক্ষকদের জন্যই আজকের দিনটি।পুরোবিশ্বে শিক্ষকদের সম্মানে পালিত হচ্ছে বিশ্ব শিক্ষক দিবস।
৫ অক্টোবর দিনটি বিশ্বব্যাপী পালিত হয় শিক্ষক দিবস।১৯৯৪ সালে ইউনেস্কোর ২৬তম অধিবেশনে গৃহীত সিদ্ধান্তের ভিত্তিতে ইউনেস্কো মহাপরিচালক ড.ফ্রেডারিক এম মেয়রের যুগান্তকারী ঘোষণার মাধ্যমে ৫ অক্টোবর বিশ্ব শিক্ষক দিবস পালনের শুভ সূচনা করা হয়।
আজ ২০২৪ সালে ৫ অক্টোবর এই শিক্ষক দিবস।সারা বিশ্বে এই দিনটি পালন করছে ১৯৯৫ সালের ৫ অক্টোবর থেকে বাংলাদেশসহ পৃথিবীর ১০০টি দেশে যথাযোগ্য মর্যাদায় বিশ্ব শিক্ষক দিবস পালিত হয়ে আসছে। এটি দেশ বিদেশে ‘শিক্ষক’ পেশাজীবিদের জন্য সেরা সম্মান। পরবর্তী প্রজন্মও যেন যথাযথ মর্যাদার সঙ্গে এই দিনটি পালন করে সেটাও উদ্দেশ্য আমাদের।